Ramblings of an Insomniac

This is one book I will not rate consciously. If I rate it five stars, it can be interpreted as I loved the book. Which I didn't. I hated the book. I feared the book. I feared the story. It made me afraid. It sprang innumerable bouts of anxiety. It triggered my depression. I was advised and with all the good intents, to stop reading the book. I couldn't do that.  Somehow, the thought of stopping the book midway made me feel guilty. I know, I know... But, it did. I have no justification for it. I can not help the way I feel. Having said that, I apologise to all the women out there. I am not qualified to comment or write anything on this book. Simply, being a man disqualifies me from writing a single line about the book. Just one word from my side... Let this tale serve as a caution. Not only about the Gileadean Society's treatment of women- but much later on, during the epilogue. It is clear the world doesn't learn any lesson from the era. They are still pretty much the...

I remember the first time I read The Calcutta Chromosome. I was new in the world of English Literature, contemporary literature to be specific. I started with Da Vinci Code. Thereafter I was introduced to the world of Robert Ludlum, Tom Clancy, Robin Cook, Michael Chricton. It was a fast-paced, action-packed world. Somebody recommended Amitav Ghosh. I was a bit apprehensive. Mind you, these were the days when the Internet was not in abandon. Children magazines like Anandamela were bringing out issues devoted to discussing what is a browser. What the hell... leave alone Gmail, even googling was not a recognized word. So, I didn't know who Amitav Ghosh is. I read his name, I knew it was fashionable for Coffee-House intellectuals to discuss his writings and comparing him with Sir V.S. Naipaul or more popularly with Ghosh's contemporary, Vikram Seth's writing. All of these ramblings are just to put in context the timeframe when I first read Amitav Ghosh and The Calcutta Chromo...

মতামত একান্তই ব্যক্তিগত। বাংলা সাহিত্যের সাথে যাঁরই এক আনার পরিচয় আছে, সাগরময় ঘোষের নাম শুনলেই এক নামে চেনেন। নামটা শুনলেই অসম্ভব মণীষা, মনন ও প্রজ্ঞার এক অনন্য সম্মিলন চোখের সামনে ভেসে ওঠে। আমাদের আগের প্রজন্মের, বা আমাদের প্রজন্মের বেড়ে ওঠার সময় এতখানি সহজলভ্য ছিল না বড় বড় লোকেদের চেহারা দেখতে পাওয়াটা। নায়ক, নায়িকা হলে, সে তিনি রাজনীতির হন বা সিনেমার, তবু সুযোগ ছিল- যদিও page ৩ নামক উপদ্রবটির আমদানি ঘটেনি ভারতীয় সংবাদজগতে, তবুও অবরে সবরে তাঁদের দর্শন পাওয়া যেত। সাগরময় ঘোষের চেহারা বলতে আমার আজ-ও চোখের সামনে ভেসে ওঠে ওনার মারা যাওয়ার পরে দেশে যখন স্মৃতিচারণ সংখ্যা বের হ'ল, তার প্রচ্ছদে হাতে আঁকা ছবি। চেষ্টা করলাম খুঁজে বের করতে পারলাম না। যাই হোক, প্রসঙ্গান্তরে চলে যাচ্ছি। যে কারনে এ লেখার অবতারণা- আমার মত অর্বাচীনের বড় চর্চা। সাগরময় ঘোষের রচনাসমগ্র পড়তে পড়তে। বলা ভাল, পড়া শেষ করে। পড়তে  পড়তে একটা জিনিস বড় পীড়া দিয়েছে। গল্প বলা খুব কঠিন জিনিস। গল্প সবাই বলতে পারে না। গল্প লিখতেও জানতে হয়। কিন্তু গল্পের গল্প লেখা? সে বড় দুঃসাধ্য জিনিস। ধারাবিবরণী করেন অনেকেই। কিন্তু তবু রেডিওর ...

2001: A Space Odyssey-র ছায়াবলম্বনে রচনা নারায়ন সান্যালের নক্ষত্রলোকের দেবতাত্মা। Cultural Difference এর সঠিক বাংলা প্রতিশব্দ আমার আয়ত্তাধীন নয়, তবে এছাড়া আর কোন ব্যাখ্যা হয় না দু'খানা বইয়ের দু'রকম treatment এর।  নারায়ন সান্যাল বিশ্বাসঘাতক বইতে দেখিয়েছিলেন যে সোজা সাধারন পাঠকের বোধগম্য ভাষায় বিজ্ঞান বিশ্লেষণের ক্ষমতা তাঁর কতখানি আয়ত্ত।.সেই ধারার হাত ধরেই তাঁর দ্বিতীয় প্রয়াস এই বই। কি অসম্ভব সরল ভাবে আপেক্ষিকতাবাদের মত জটিল বিষয় কে বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি সেটা না পড়লে বোঝা সম্ভব না। কিন্তু এ রচনার মূল প্রতিপাদ্য তাঁর লেখার ভঙ্গি বিশ্লেষণ করা না- আমার মত অর্বাচীনের সে কাজ সাজেও না। আর্থার ক্লার্ক এর লেখা বইটিও আমার পড়া আর সেটা মূল ইংরেজিতেই। দুই বইয়ের দৃষ্টিভঙ্গির তফাৎ শুধু তাদের রচনাশৈলীতে না। তাদের রচয়িতাদের Cultural Difference একটা বড় ভূমিকা নিয়ে দাঁড়িয়েছে এখানে অদৃশ্য পুতুল সঞ্চালকের মত। নারায়ন সান্যাল (১৯২৪-২০০৫)- স্থাপত্যবিদ এবং ভারতীয়। আর্থার ক্লার্ক (১৯১৭-২০০৮)- পদার্থবিদ, গাণিতিক এবং ব্রিটিশ। দুজনের জীবনকাল দেগে দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য শুধু এটুকু দেখিয়ে দেওয়া যে...

এটা একটা প্রচন্ড কঠিন কাজে হাত দিয়ে ফেললাম মনে হচ্ছে। হয়তো সাপের ছুঁচো গেলার case হয়ে যেতে পারে। দেখা যাক- না হলে delete করে দেওয়ার রাজকীয় পন্থা তো খোলা থাকছেই। Harry Potter এর সাথে আমার প্রথম পরিচয় খুব স্বাভাবিক ভাবে আমার মত মধ্যবিত্ত আর পাঁচটা বাঙালি ছেলের মত তার সিনেমার হাত ধরেই। বোধহয় প্রথম সিনেমা আর চার নম্বর বই, এক সাথে বেরিয়েছিল। নাঃ, এই মাত্র নেট ঘেঁটে দেখলাম। প্রথম সিনেমা ২০০২ আর চার নম্বর বই ২০০০। যাই হোক, সিনেমা দেখে আসার পর বই কেনা- এবং সেই আগ্রহ জাগিয়ে তোলার পিছনে অবশ্যই ধন্যবাদ দেব আনন্দবাজার পত্রিকা কে। গোগ্রাসে গিলে ফেলা প্রথম চার খানা খন্ড। তারপর পাগলের মত প্রতীক্ষা। যাই হোক, সেই গল্প আর এক দিনের। আজকের গল্প- না থুড়ি, ঠিক গল্প না, আজকের বকবক প্রথম খন্ড নিয়ে। কাহিনীসূত্র বিন্যাস নিয়ে কথা খরচ করব না, কারন বারবার করে সিনেমাটার পুনঃপ্রচার আর বইটা পড়ার কল্যানে সে গল্প আজ সবার জানা। আজকের আলোচনা একটু অন্য পথে। আমি by nature, Fantasy genre এর ভক্ত। সেটা যে কোন রকম fantasy হতে পারে, রূপকথা হোক বা কল্পবিজ্ঞান। Harry Potter এর সব থেকে মজার ব্যাপার, কিছুতেই classify করা যায়ন...